bangla paribarik choti. টেবিলে বসে আছি। পড়াশোনা কিছুই মাথায় ঢুকছে না। বারবার মায়ের ফোনালাপ মাথায় ভাষছে। মা কি তাহলে ইচ্ছে করেই কৌশলে আমাকে নাভি খাওয়ালো। আমি যেমন মায়ের নাভি পেট চেটে চুষে খেতে চাই মাও কি তাই চায়?
কোন নির্দিষ্ট উত্তর পাচ্ছিলাম না৷ আচ্ছা মায়ের পেট নাভি স্তন দেখলে আমার কেন ভালো লাগে?
কেন নাভি দেখলেই জিভে জল চলে আসে? বা মা কেন আমার জিভ তার নাভিতে পুরে নিতে চায়। ভাবছি মাকে এসব খোলাখুলি জিজ্ঞেস করবো। কিন্তু মা যদি রাগ হয়ে যায় আর মারধর করে। থাক জিজ্ঞেস করার দরকার নেই দেখি আজকে রাতে মা কি ফন্দি আটে৷
এসব সাতপাঁচ ভাবতে ভাবতে সাড়ে দশটা বেজে গেলো। মা আমার এস বলল,
paribarik choti
— কিরে অনেক রাত হয়েছে, আর কতো পড়বি৷
— হ্যা মা পড়া প্রায় শেষ। ( মা একদম আমার পাশে ঘেষে দাঁড়ানো। মায়ের ভাজখাওয়া কোমড়টা প্রায় আমার গাল স্পর্শ করছে। আমি মায়ের পেট নাভিতে একটু নজর দিচ্ছি আর জিভে জল চলে আসছে। মা হঠাৎ আমার গালে চুমু দিয়ে বললেন, "
আমি টেবিলে খাবার দিচ্ছি, তুই জলদি খেতে বস। "
আমি বই খাতা গোছাতে লাগলাম। মা রান্না ঘরে চলে গেলো। হঠাৎ আমার মাথায় বুদ্ধি আসলো, মা যদি ইচ্ছে করে দুপুরের ঘটনা ঘটায় তাহলে মা হয়তো দুপুরের কৌশল এখন আবার খাটিয়ে আমাকে দিয়ে পেট নাভি খাওয়াতে পারে।
নিশ্চিত হওয়ার জন্য আমি চুপি চুপি রান্না ঘরে গিয়ে লুকালাম। দেখলাম মা নিজ মনে গুন গুন করছে আর প্লেটে বিরিয়ানি দিচ্ছে। একটু পর খেয়াল করলাম মা কয়েকটা রাইস ইচ্ছে করে তার নাভির ভিতর ঢুকিয়ে দিলো। paribarik choti
মায়ের কান্ড দেখে আমি হতবাক হয়ে গেলাম। তার মানে মা ইচ্ছেই করেই এসব করছে। মনে মনে খুব ভালো লাগলো আজ আবারো মায়ের নাভি চেটে চুষে লাল করবো। কতোদিনের স্বপ্ন আমার আজ পুরন হবে।
আমি জলদি খাবার টেবিলে বসে পড়লাম।
মা প্লেট নিয়ে আসতেই মায়ের শরীরে আমার চোখ আটকে গেলো।
মা শুধু ব্লাউজ আর নাভির পাচ ইঞ্চি নিচে ছায়া পড়া। মায়ের সুন্দর পেট নাভি দেখে পুলকিতো হচ্ছি।
মা ঠিক আমার পাশে দাঁড়িয়ে থাকায় মায়ের পেট নাভি খুব সহজেই দেখে সুখ নিচ্ছি।
মা যখন একটু ঝুকছে তখন মায়ের নাভি আমার নাক বরাবর আসায় নাক টেনে নাভির গন্ধ নিচ্ছি।
আমি জানি মা আমার গন্ধ নেওয়া টের পাচ্ছে। paribarik choti
— জলদি খাওয়া শুরু কর বাবা খাবার ঠান্ডা হয়ে যাবে আর কতো গন্ধ নিবি।
— আসলে মা বিরিয়ানিটা না সেই খুশবুদার লাগছে।
— ইশ ঢঙ্গ, বিরিয়ানির গন্ধ নেওয়ার কথা বলিনি।
— ইয়ে মানে কিসের গন্ধ নিবো আর ( মা মুচকি হাসছে আর আমার কপটতা দেখছে। মা একদম আমার পাশে দাঁড়িয়ে থাকায়। মায়ের পেট একদম আমার গালের লেগে আছে। মা একটু পর পর ইচ্ছে করে তার পেট আমার মুখে স্পর্শ করাচ্ছে।)
আমি একমনে বিরিয়ানি আর মায়ের পেটের দুষ্টু স্পর্শ উপভোগ করছি। মা একমনে আমাকে দেখছে আর অপেক্ষা করছে কখন আমার খাবার শেষ হবে।
হঠাৎ মা বলল,
— এরে হতচ্ছাড়া আস্তে আস্তে খা রাইসতো তোর গালে লেগে আছে। paribarik choti
— কোথায় মা। ( মায়ের আচমকা হস্তক্ষেপে চমকে গেলাম আর হাত দিয়ে চেক করলাম রাইস লেগে আছে কি না। কিন্তু কিছু পেলাম না।)
— দাড়া আমি রাইসটা পরিষ্কার করে দিচ্ছি।
মা আমার মাথাটা তার মসৃণ কিঞ্চিৎ মেদপুর্ন পেটে চেপে ধরলেন। আমিও মায়ের আচমকা চেপে ধরায় হতোভম্ব হয়ে গেলাম। মা আমার মুখটা তার পেটে গেথে ধরে তার পেট উপর নিচ করে ঘষাঘষি করতে লাগলেন।
আমিও সম্বিৎ ফিরে পেয়ে মায়ের সাথে তালমিলিয়ে পেটে মুখ ঘষতে লাগলাম। দুইমিনিট ঘষাঘষির পর মা বলল,
— এখন গিয়েছে।
— ঠিকাছে মা, একটক কথা বলি, তোমার পেটের ঘষাঘষি আমার খুব ভালো লাগে। ( কথাটা শুনেই মা একটু লজ্জা পেল আর ঠোট কামড়াতে লাগলো৷ মা হয়তো আচ করতে পারছে যে আমিও তার দুষ্টুমিতে সায় দিচ্ছি।) paribarik choti
— হ্যা হ্যা বুঝেছি আর দুষ্টুমি করতে হবে না৷ জলদি খাবার শেষ কর।
আমি জলদি খাবার শেষ করে ফেললাম। আমার প্লেট সাফ দেখে মায়ের চোখ চিক চিক করছে। আমিও বুঝতে পারছি মা এখন আমাকে কি বলবে….
— আচ্ছা দ্বাড়া, আমার নাভিতে তো বোধ হয় কিছু রাইস এখনো আছে।
— তোমার নাভির ভেতরে রাইস কখন ঢুকলো মা।
— যখন তোর মুখ মোছার জন্য তোর মুখ পেটে ঘষছি তখন হয়তো কয়েকটা রাইস নাভির ভিতরে ঢুকে গেছে।
— আসলেই মা এটা কেমন বেশি কাকতালীয় হয়ে গেলো না।
— তাহলে তুই বল নাভির ভিতরে কি একা একা রাইস চলে গিয়েছে। তুই নাভিটা চুষে দেখে রাইস বের হবে।
— আমি জানি মা নাভির ভেতরে রাইস আছে আগে থেকেই।
— আগে থেকেই মানে কিভাবে ( মা কিছুটা চমকে গেলো আমার কথা শুনে). paribarik choti
— তুমি যখন খাবার বারছিলে তখন আমি দেখেছি তুমি ইচ্ছে করেই কয়েকটা রাইস তোমার নাভির ভেতর ঢুকিয়েছো। আর এখন রাইসের উসিলায় তুমি আমার চোষন আর চাটাচাটি উপভোগ করতে চাচ্ছো।
মা আমার কথা শুনে একটু অপ্রস্তুত হয়ে গেলো। কি বলবে হয়তো বুঝতে পারছিলো না।
— আমার পর্দা ফাস হয়ে গেছে তাহলে ঠিকাছে ব্যাপার না। শোন তুইয়ো যে আমার পেট নাভি চেটে চুষে খেতে চাস নাভির ভেতরে জিভ ঢুকিয়ে নাভি চুদতে চাস এটাও আমি আগে থেকেই সন্দেহো করেছিলাম। যখনই আমার নাভি তোর মুখের কাছাকাছি থাকতো তুইয়ো তো নাক টেনে নাভির গন্ধ নিতি।
— হ্যা মা নিতাম। কারন তোমার নাভি অনেক বড় আর গভীর হওয়ায় গন্ধটা খুব সহজেই নাকে আসতো। আর তোমার নাভির গন্ধে আমি পাগল হয়ে যাই মা।
— আচ্ছা ঠিকাছে শোন তুই আমার ছেলে, তোর কাছে এতো লুকোনোর কিছু নেই। আসলে আমি তোকে সবকিছু বুঝিয়ে বলছি, আসলে প্রতিটা ছেলের জীবনে তার মায়ই প্রথম নারি তাই প্রতিটা ছেলেই তার মায়ের পেট নাভি দেখে সুখ নেয়। মায়ের পেট চেটে চেটে লাল করতে চায় এটা অস্বাভাবিক কিছু না. paribarik choti
— কিন্তু মা এটাতো একটা লুকোনো ব্যাপার, কেউ তো এসব বিষয়ে কথা বলে না। আর ছেলেরা কেনো তার মায়ের পেট নাভি খেতে চাইবে। যখন আমার তোমার নাভি চুষতে মন চাইতো তখন আমার মনে হতো আমি হয়তো অস্বাভাবিক।
— আরে ধুর পাগল এরকম কিছুই না। ছেলেরা মায়ের পেট নাভির গন্ধে বিভোর হবে, নাভির ভেতরে জিভ ঢুকিয়ে চাটবে এগুলো মনে চাওয়া স্বাভাবিক। কারন, ছেলেরা যখন মায়ের পেটে থাকে তখন মায়ের নাভির মাধ্যমেই সন্তানের দেহে খাবার পৌছায়। তাই একটু বড় হলে আবার সেই পেট নাভি খেতে মন চায়।
— ওহ আচ্ছা তাহলে এই ব্যাপার। আমি এই বিষয়টা নিয়ে কতো না টেনশন করেছি। এখন সবকিছু ক্লিয়ার হলো।
— হ্যা সোনা আয় আমার কাছে আয়। paribarik choti
মা আমার মুখটা আবার তার পেটে চেপে ধরলো। আমিও আরামে এলিয়ে গেলাম। মা আমার মুখটা তার পেটের ঘষাঘষি করছে। আমিও নাক ডুবিয়ে পেটে ঘষাঘষি করছি। কোমড়ের ভাজে আঙ্গুল ঢুকিয়ে কোমড় টিপছি আর পেটে মুখ ঘষছি এভাবে দুই মিনিট ঘষাঘষি করার পর নাভিতে হঠাৎ নাকটা ঢুকে গিয়ে নাকের ফুটো আর নাভির ফুটো সেট হয়ে গেলো। মাতাল করা গন্ধ নাকে ভেষে আসলো। জোরে নাক টেনে নাভির গন্ধ নিচ্ছি।
নাভির গন্ধে রীতিমতো পাগল হয়ে গেলাম। মা চেয়ারটা তার পেট বরাবর ঘুরিয়ে আমার মাথাটা ভালোভাবে সেট করতেই আমি পাগলের মতো পেটে চুমু খেতে লাগলাম। চুমু আর চাটাচাটি করতে করতে মায়ের শীৎকার বের হচ্ছে। অনাবরত চুমু চাটাচাটির ফলে মায়ের পেটে লালা দিয়ে ভরে গেল।
আমি মায়ের নাভিতে জিভটা ঢুকিয়ে দিলাম। নাভিতে জিভ ঢোকাতেই মা কাপনি দিয়ে উঠলো। আমি জিভটা নাভিতে ঢুকিয়ে নাচাতে লাগলাম আর ঠোট দিয়ে চুমু খেতে লাগলাম। জিভটা নাভিতে গেথে একদম নাভির তলদেশে জিভ ঘষে চাটলাম।
মা রীতিমতো পাগলের মতো শীৎকার দিচ্ছে আর আর আমার মুখে তার নাভি চেপে ধরছে। paribarik choti
এভাবে দশমিনিট টানা নাভিতে জিভ ঢুকিয়ে চাটাচাটি চোষন চালানোর পর নাভির ভেতরের রাইসগুলো আমার লালার কারনে ভেষে আমার মুখে চলে আসলো। রাইসগুলো খাওয়ার পরো নাভি চেটে চুষে খেতে লাগলাম আর ঠোট দিয়ে চুমু খেতে লাগলাম। এভাবে টানা ১৫ মিনিট হওয়ার পর বুঝলাম, আমার গোপনাঙ্গের মধ্য দিয়ে হয় কিছু বেরিয়েছে।
আমি নাভি থেকে জিভিটা বের করলাম।
মা ও চোখ বন্ধ করে চেয়ারে বসে পড়লো। বুঝতে পারলাম মারো হয়তো গোপনাঙ্গ দিয়ে কিছু বেরিয়েছে। কিছু ক্ষন রেস্ট নেওয়ার পর মা বললেন…..
— অনেক দিন পর এতো সুন্দর একটা মুহুর্ত পেলাম। এতো সুখ আগে কখনো পাই নি। জানিস তোর দেওয়া এই সুখের জন্য আমি তোর কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকবো।
— কি বলছো কৃতজ্ঞতা তো আমার প্রকাশ করা উচিত। তোমার নাভি চেটে চুষে খাওয়া ছিলো আমার বহুদিনের স্বপ্ন। তোমার গভীর নাভিতে জিভ ঢোকারনোর জন্য আমি যেকোন কিছু বলি দিতে পারি। তোমার নাভি খেয়ে যে সুখ পেয়েছি তার সাথে কোন সুখের তুলনা হয় না। paribarik choti
— সত্যি সোনা এতো মজা লেগেছে তোর?
— হ্যা মা। ( মা আমার গালে একটা চুমু একে দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। মায়ের চোখের কোনে কিছুটা জল দেখছি।)
— মা কি ব্যাপার তোমার চোখে জল কেনো? তুমি না বললে আমার চাটাচাটি চোষনে সুখ পেয়েছো?
— আরে সোনা এটা সুখের জল বুঝলি। তোর জিভের চোদন আমাকে পুরো সর্বসুখ দিয়েছে। তোর ঠোটের টেনে ধরা চুমু আর চোষাচুষি আমাকে সুখের থেকে বেশি কিছু দেয়।
— তাই মা সত্যি বলছো।
— হ্যা সোনা।
— আচ্ছা মা একটা প্রশ্ন করবো?
— হ্যা বল. paribarik choti
— আচ্ছা মা, ছেলেরা যে তার মায়ের পেট নাভি চেটে খেতে চায় সেটা না হয় বুঝলাম কিছু একটা প্রশ্ন মায়েরাও কি নিজেদের ছেলে দ্বারা পেট নাভি চোষাতে চায় ছেলের জিভ নাভিতে নিতে চায়?
— হ্যা সোনা তুই ঠিক ধরেছিস। মায়েরাও তার ছেলের জিভ তার নাভিতে ঢুকিয়ে সুখ পেতে চায়। ছেলের চাটাচাটি চোষাচুষি উপভোপের অধিকার একমাত্র মায়ের।
— কিন্তু কেন?
— তোকে তো আগেই বললাম। ছেলেরা মায়ের পেটে থাকা অবস্থায় নাভির মাধ্যমেই খাবার খায় তাই ছেলেরা যেমন পেট নাভির প্রতি আকৃষ্ট থাকে তেমনি মায়েরাও ছেলেরা ঠোট জিভের আদর নাভিতে চায়।
— হুম এইবার বুঝেছি। কিন্তু মা এতোবড় একটা আনন্দের বিষয় নিয়ে কখনো কাউকে কথা বলতে দেখা যায় না কেনো। আজ পর্যন্ত কোন বন্ধুর মুখে তার নিজ মায়ের পেট নাভি খাওয়ার ঘটনা শুনিনি।
— শোন মনোযোগ দিয়ে। কিছু বিষয় গোপনেই থাকে। শোন তুই যখন পেটে ছিলি তুইয়ো তো গোপনেই আমার নাভি থেকে খাবার খেতি তাই না? কেউ কি দেখতো? paribarik choti
— হ্যা তা ঠিক বলেছো।
— এইজন্যই এই সুখের বিষয়টা সবসময় গোপনেই থাকে৷ আর হ্যা তুইয়ো কিন্তু কখনো এসব কারো সাথে শেয়ার করবি না বুঝলি না হলে আমি খুব কষ্ট পাবো।
— আচ্ছা মা। আমি প্রমিস করলাম।
— আচ্ছা অনেক হয়েছে। চেটে চেটে তো একদম লালার বন্যা বাইয়ে দিয়েছিসরে, আচ্ছা আমি একটু সাফ হয়ে আসি। তুই এক কাজ কর মশারী টাঙা আর হ্যা আমার রুমে আজকে ঘুমাবি।
— আচ্ছা মা। একটা কথা ছিলো।
— হ্যা হ্যা জলদি বল, ইস নাভির ভেতর থেকে এখনো লালা গড়িয়ে পড়ছে। ভালো করে সাফ করতে হবে।
— মা তোমার নাভির গন্ধ আমার খুব ভালো লাগে। আজকে যেহেতু এক রুমে ঘুমাবো তোমার পেট নাভির গন্ধ শুকে ঘুমাতে দিবে?
— শুধু কি গন্ধ শুকবি? আর কিছু করবি না? paribarik choti
— মানে আবার তোমার পেট নাভি চেটে খেতে দিবে।
— হ্যা তা না হলে কি। এখন থেকে প্রতিদিন আমার খাটে ঘুমাবি। আমার পেট চেটে চেটে লাল করবি পেট চুষে চুষে কামড়ে কামড়ে চুমু খেয়ে দাগ বানিয়ে নাভির ভেতর জিভ দিয়ে চেটে চুষে আধা ঘন্টা নাভি চোদন দিয়ে নাভির ভেতরে জিভ ঢুকিয়ে ঘুমাতে হবে বুঝলি। না হলে তোকে আমি ঘুমোতে দিবো না।
আমি মায়ের কথায় বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। সম্বিৎ ফিরে পেয়ে মায়ের কথামতো জলদি মায়ের রুমে বিছানা গুছিয়ে মশারী টাঙিয়ে খাটে বসে অপেক্ষা করতে লাগলাম। মা কিছুক্ষন পরে রুমে ঢুকলো।
মা একদম অর্ধউলঙ্গ হয়ে আমার সামনে দাঁড়িয়ে পেটের ভাজ আমার দেখাতে লাগলো। মা শুধু ব্লাউজ আর ছায়া পড়াছিলো। মা কে দেখে মনে হচ্ছে কোন পরী আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে।
মা মশারীর ভেতর ঢুকে আমার পাশে বসলো।
— কিরে এক নজরে চেয়ে আছিস যে। paribarik choti
— মা তুমি যে এতো সুন্দরী নারী তা আগে কখন উপলব্ধি করিনি। তোমার গভীর নাভি, মসৃন নরম পেট, ভাজ খাওয়া কার্ভি কোমড় আহ এতো সুন্দরী তুমি।
— যাহ, তুই পারিসো বটে।
— না মা সত্যি বলছি তোমার নাভির মতো গভীর নাভি অন্য কারো হতে পারে না। আর এতো নরম মোলায়েম পেট দেখলে যে কারো চাটতে মন চাবে।
— আচ্ছা তাই তাহলে এতোদিন আমার পেট নাভি না চেটে ছিলি কিভাবে?
— জানি না মা কেনো এরকম হয়েছে। কিন্তু এখন থেকে এই পেট নাভি চেটে চেটে চুষে চুষে চোদন দেওয়ার অধিকার আমার।
— হ্যা সোনা আমার। আমার সব কিছুই তোর নে জলদি চাটচাটি শুরু কর, আচ্ছা দাড়া আমি শুয়ে নেই তুই আমার উপরে শুয়ে চাট তো বাবা। paribarik choti
— হ্যা মা চাটব চুষব সবই করবো কিন্তু একটু পেটের গন্ধটা নেই৷
— আচ্ছা নে।
আমি সম্পুর্ন উন্মুক্ত পেটটা একদম কাছ থেকে দেখতে লাগলাম। প্রথমে পেটটা আলতো ধরে হাতাতে লাগলাম। এতো নরম পেট আহ, আঙ্গুল গুলো মনে হচ্ছে ডুবে যাবে।
পেটের নমনীয়তায় আমার হাত অবশ হয়ে আসছে। সম্পুর্ন পেটটা আলতো টিপতে লাগলাম।
মা কিছু আহ আহ করলো আর বললো কোমড়ের ভাজে আঙ্গুল ঢুকিয়ে আদর কর।
আমিও বাধ্য ছেলের মতো কোমড় পেট টিপে টিপে আদর করতে লাগলাম আর পেটের গন্ধ নিতে লাগলাম। টেপাটেপি পর নাভির গন্ধ নেওয়ার জন্য নাকটা ঠিক নাভির উপরে নিলাম।
মা মাথাটা ধরে নাভির ফুটো বরাবর আমার নাকের ফুটো সেট করলেন। নাক টেনে গন্ধ শোকার আগেই একটা মাতাল করা গন্ধ নাকে প্রবেশ করলো। paribarik choti
আহ কি মায়াবি গন্ধ নাভিতে। আমি নাকের ফুটো একদম নাভির ভেতর ঢুকিয়ে আস্টেপিস্টে নাক টেনে টেনে নাভির গন্ধ নিতে লাগলাম।
নাভির গন্ধটা না কেমন যেনো অজানা এক জগতে নিয়ে। নাভির অনাবরত গন্ধ নেওয়ার সময় নিশ্বাস ঠিক নাভির তলদেশে আঘাত করছে।
বুঝলাম মাও অনেকটা গরম হয়ে গেছে। একটু পরেই হয়তো মাথাটা পেটে চেপে ধরবে। আমি নাভির গন্ধটা আরো কিছুক্ষন নিয়ে মুখটা পেটে গুজে দিলাম।
মা আহ করে উঠলো আর আমার মাথায় হাত বুলাতে লাগলো। আমি পেটে সম্পুর্ন মুখ গুজে ঘষতে লাগলাম আর কোমড় টিপতে লাগলাম।মা ও আমার সাথে তালমিলিয়ে তার পেট আমার মুখে আস্টেপিস্টে ধরে ঘষাঘষি করছে। মায়ের নরম পেটের স্পর্শ আমার অনেক ভালো লাগছিলো। নমনীয় পেটের ঝাপটা আমার মুখে অজানা আনন্দ দিচ্ছিলো। paribarik choti
আমি আবার কিছু ক্ষন নাভির গন্ধ শুকে ঘষাঘষি করতে লাগলাম এভাবে দশমিনিট ঘষাঘষি আর গন্ধ শোকার পর ছোট ছোট চুমু খেতে লাগলাম। আলতো আলতো চুমুতে সম্পুর্ন পেট ভরিয়ে দিলাম। সারা পেটে আলতো চুমুর বর্ষনে মা আহ উহ করতে লাগলো। কিছু ক্ষন পেটে চুমু খাচ্ছি আবার কিচ্ছু কোমড়ের ভাজে মুখ গুজে চুমু। অনাবরত চুমু দিচ্ছি আর মায়ের শীৎকারো বারছে। চুমু সম্পুর্ন পেট কোমড় আচ্ছান্ন হয়ে পড়লো।
পাচ মিনিট আলতো চুমু খাওয়ার পর বড় বড় চুমু খাওয়া শুরু করলাম। ঠোট পেটের কিছুটা অংশ গেথে চকাম চকাম চুমু খাওয়া করলাম।
মা আমার মাথা তার পেটে আরো শক্ত করে গুজে দিচ্ছে। পুরো পেটের প্রতি ইঞ্চি ঠোট দিয়ে গেথে ধরে টেনে টেনে চুমু খেতে লাগলাম। চকাম চকাম শব্দে পুরো রুম গরম হয়ে গেলো। paribarik choti
অনাবরত চুমুর শব্দ হচ্ছে আর চকাম চকাম চুমু খেয়েই যাচ্ছি। কোমড়ের ভাজ ঠোট দিয়ে আকড়ে ধরে চুমু খাচ্ছি অনাবরত।
মা এদিকে আহ আহ করে যাচ্ছে। চুমু সংখ্যার পাশাপাশি শক্তি দিয়ে চুমু খেতে লাগলাম। টানা ১৫ মিনিট এভাবে অজস্র চুমু পর আমার ঠোট কিছুটা ক্লান্ত হয়ে গেলো। ঠোটকে রেস্ট আবার নাভির গন্ধ শুকলাম।
নাভির গন্ধ শুকার সময় মা আমার মাথায় চাপড় দিলো, বুঝলাম মা আমার আরো চুমু চাচ্ছে। নাভীর গন্ধ লম্বা করে টেনে নিয়ে আবার পুর্ন দমে চুমু খাওয়া শুরু করলাম। এবার চুমু পাশাপাশি জিভ দিয়ে চাটাচাটি করতে লাগলাম। জিভটা পেটের অংশে গেথে ঘষে ঘষে চাটতে লাগলাম।
জিভিটা ঘষে চেটে ঐ খানে চকাম চুমু খেয়ে আবার চাটছি। কোমড়ের ভাজেও জিভ ঢুকিয়ে চাটাচাটি করলাম। কোমড়ের ভাজে জিভ দিতে মা হেসে উঠলো। পেট কোমড়ের প্রতি ইঞ্চিতে জিভ ঠোট দিয়ে চুমু চাটাচাটি করলাম। এভাবে অবিরাম ৩৫ মিনি চুমু চাটাচাটির পর, আমি কিছুটক ক্লান্ত হয়ে পড়লাম। paribarik choti
নিজেকে কিছুটা রেস্ট দিতে পেট থেকে মুখটা উঠাতে যাবো কিন্তু মা তার হাত দিয়ে আমার মাথা তার পেটে আকড়ে ধরলো। বুঝতে পারলাম মাকে একেবারে তৃপ্ত না করলে ছাড়া নেই।
ছোট ছোট চুমু খেতে খেতে কিছুটা রেস্ট নিয়ে আবার চাটাচাটি চুমাচুমি শুরু করলাম। এভাবে কিছুক্ষন পর মা কাপাকাপা কন্ঠে বললেন, "হয়েছে অনেক চেটেছিট পেট কোমড় আমি সন্তুষ্ট এবার চোষন দে সোনা। পেটের মাংশ আকড়ে ধরে জোরে জোরে চুষবি যাতে চুষার শব্দ জোরে হয়।
মা আমার মাথাটা তার পেটে আরো গুজে দিচ্ছে আর আমিও ছোট ছোট চুমুর পাশাপাশি আস্তে আস্তে চুষা শুরু করলাম। সারা পেটে চুষন দিতে লাগলাম। কোমড় পেট নাভি সব জায়গায় চুষছি আর চাটাচাটি করছি। কিছুক্ষন আলতো চোষনের পর মায়ের পেট ঠোট দিয়ে গেথে ধরে জোরে জোরে চোষা শুরু করলাম। রাম চোষন শুরু করতেই মা পাগলের মতো আহ আগ করতে লাগলো। paribarik choti
আমার শক্তি দিয়ে অনাবরত চোষনের কারনে শব্দ হচ্ছিলো। চোষাচুষির শব্দে রুম আচ্ছন্ন হয়ে গেলো। এতোটাই ঠোট গেথে চোষাচুষি করছি যে চোষনের ভারি শব্দে মায়ের শীৎকার তেমন সোনা যাচ্ছে না
আমি অনাবরত শক্তি দিয়ে সারা পেট চুষেই চলছি।এভাবে আধা ঘন্টা চোষার পর নাভিতে চোষার পালা এলো। মা আবার বলে উঠলো, " নাভিতে চোষার সময় সাবধানে চুষবি, এমনভাবে চুষবি যাতে জোরে জোরে শব্দ হয় আর নাভিটা ঠোটে টেনে ধরে চুষবি।
আমিও মায়ের কথামতো আগে নাভিটা ভালো করে দেখে ঠোট সেট করে কিছুটা টেনে জোরে চুষা শুরু করলাম৷ চোষনের শব্দ বেড়ে গেলো অনেক। মাও পাগলের মতো ছটফট করতে লাগলো৷
নাভিটা একটানে চুষে চলছি আবার থেমে আমার চুষছি। নাভি চুষে চুষে নাভির সীমানায় লাল দাগ হয়ে যাচ্ছে। অতিরিক্ত চোষনে নাভিতে লালা জমে যাচ্ছে। paribarik choti
নাভিতে কিছুটা লালা জমলেও অনাবরত চোষনে আবার লালা মুখে চলে আসছে। জিভটা নাভির সীমানায় বরাবর ঘষে ঘষে চাটছি আর ঠোট দিয়ে গেথে টেনে টেনে চুষছি এভাবে আরো ২০ মিনিট টানা চোষন দেওয়ার পর আমার ঠোট অনেকটাই ক্লান্ত হয়ে গেছে।
মা আহ আহ করতে করতে কিছুটা ক্লান্ত । চোষনের শব্দ আরো বেশি করে চোষার শক্তি দিচ্ছে। অনাবরত চোষনে হঠাৎ মা জোরে শীৎকার দিলেন।
অনাবরতো চোষন চলাকালে মা বলল, " আচ্ছা অনেক চুষেছিস বাবা আমার অর্গাজম হয়ে গেছে এবার একটু রেস্ট নে।
আমিও মায়ের কথা মতো চোষন থামিয়ে দিয়ে হাপাতে লাগলাম। মা আমার মাথাটা তখন তার পেটে চেপে ধরে আছে। মাও কিছুটা হাপাচ্ছে। paribarik choti
— কি রে সোনা হাপিয়ে গেছিস তুই তাই না?
— না মা আসলে নাভি চুষতে ঠোট দিয়ে শক্তি দিয়ে চোষা লাগেতো তাই একটু শ্বাস নিচ্ছি।
— না সোনা তুই যে এতোক্ষন যাবৎ যে চাটাচাটি চোষাচুষি করেছিস এটা কোন পালোয়ানো পারবে না।
— তোর তীব্র চোষনেই আমার অর্গাজম হয়ে গেছে। সাধারণত অর্গাজম নাভিতে জিভ ঢুকিয়ে চুদলে হয় কিন্তু তোর ক্রমাগত চাটাচাটি চোষাচুষিতেই অর্গাজম হয়ে গেছে।
— অর্গাজম কি মা?
— পরে বুঝিয়ে বলবো। ইশ আমার সোনা আমারকে খেতে হাপিয়ে গেছে অনেক কষ্ট দিয়েছি আমার সোনাকে!
— ধুর মা কি যে বলছো তোমার পেট নাভি আমি আজীবন চেটে চুষে খেতে পারবো।
— হা হা হা হা। আমার সোনা মানিক। আচ্ছা দেড় ঘিন্টা যাবৎ তুই আমার পেট নাভি খাচ্ছিস রাত ভালই হয়েছে। নাভি আর চুদবি? paribarik choti
— হ্যা মা অবশ্যই নাভি চুদবো। নাভি না চুদলে ঘুম আসবে না তোমার আমি জানি।
— শোন নাভি চুদলে কিন্তু আধা ঘন্টার আগ অব্দি তোকে অনাবরত নাভিতের ভেতরে চোষন চাটন চোদন চালাতে হবে বুঝিস কিন্তু।
— আধা ঘন্টা কেনো আরো দুই ঘন্টা আমি নাভির ভেতর জিভ ঢুকিয়ে নাভি চুদতে পারবো৷
আমি আবার নাভিটা চোষা শুরু করলাম আর জিভ দিয়ে নাভির উপরের চাটতে লাগলাম। মা আবারো আমার মাথা তার নাভিতে চেপে ধরলেন।
আমি আস্তে করে নাভিটা মুখের মধ্যে আকড়ে ধরে জিভটা নাভির চালান করে দিলাম।
জিভটা নাভির ভেতরে ঢুকতেই অন্য কোন সুখের জগতে চলে গেলাম৷ মাও অনাবরত শীৎকার দেওয়া শুরু করলো। জিভটা নাভির অর্ধেক পর্যন্ত ঢুকিয়ে অর্ধেক অংশে জিভটা ঘষে ঘষে নাভি চাটতে লাগলাম। জিভটা নাচিয়ে ঘুরিয়ে নাভির ভেতরের অংশে ঘষে ঘষে চাটতে লাগলাম। নাভির ভেতরে জিভ দেওয়ার পর থেকেই মায়ের অনাবরত শীৎকার দিয়েই যাচ্ছে। মায়ের শীৎকারে বুঝতে পারছি তিনি চাচ্ছেন যেনো নাভির তলদেশে আমার জিভটা আঘাত করি৷ paribarik choti
আমি জিভটা তখন সম্পুর্ন নাভিতে না ঢুকিয়ে অর্ধেক ঢুকিয়েই চাটাচাটি করছি চোষন দিচ্ছি। হঠাৎ মা বলল, " সোনা আর আমাকে কষ্ট দিস না নাভির তলদেশে তোর জিভ দিয়ে বারি দে সোনা, সম্পুর্ন নাভিটা চাট সোনা আর পারছি না "
আমিও জিভটা একটু সরু করে নাভির একদম ভিতরে চালানা করে দিলাম। সম্পুর্ন জিভটা ঢুকিয়ে দিয়েও জিভের ডগায় নাভির তলদেশের স্পর্শ পাচ্ছিলাম। আমি শক্তি দিয়ে আরো কিছুটা জিভ ভেতরে পাঠিয়ে দিতেই নাভির তলদেশে জোরে জিভ আঘাত করলো। মা উত্তেজনায় লাফিয়ে উঠলো৷ আমি নিজেকে সামলে সম্পুর্ন জিভটা নাভির ভেতরে গেথে দিয়ে নাভি খেতে লাগলাম।
নাভির উপরি অংশ ঠোট দিয়ে চুষছি নাভির ভেতরের অংশ চেটে একাকার করে দিচ্ছি৷ এভাবে ২০ মিনিট নাভিরটা খাওয়ার পর নাভি চোদা শুরু করলাম। জিভটা ভালোভাবে সেট করে একবার জিভটা উপরে নিচ্ছি আবার জিভটা ভিতরে ঢুকিয়ে নাভির তলদেশে আঘাত করছি। এভাবে নাভি চোদা শুরু করলাম। paribarik choti
মা এদিকে উত্তেজনার চরমে পৌছে গেছে হয়তো আবার অর্গাজম হবে। উত্তেজনা এতোটাই সুখ পাচ্ছে যে মায়ের চোখে রীতিমতো কান্না চলে আসছে। এদিকে অনাবরত জিভ উঠানামা করিয়ে আমি নাভি চুদেই যাচ্ছি তো যাচ্ছি৷ এভাবে অনাবরত জিভ উঠানামা করাতে করাতে ৩০ মিনিট পার হয়ে গেলো। আমারো গোপনাঙ্গে একটা অদ্ভুত অনুভুতি পাচ্ছি।
মা এদিকে চরম উত্তেজনায় শীৎকার দিচ্ছে না। আমি অনাবরত নাভি চুদেই যাচ্ছি এভাবে মা আমার মাথাটা শক্ত করে পেটে চেপে ধরতেই আমি নাভি চোদন সর্বোচ্চ শক্তি চুদতে লাগলাম৷ এভাবে তীব্র নাভি চোদনে মা আর আমি একসাথে স্বর্গরস ত্যাগ করলাম। এরপর আমার মাথা তখন ঘুরাচ্ছে। আমি এখন আর নাভিতে জিভ উঠানামা করছিনা কিন্তু আমার জিভ এখন মায়ের নাভির তলদেশে আস্টেপিস্টে আছে। paribarik choti
আমার কানে হঠাৎ ভেষে আসছে, " এখন ঘুমা সোনা অনেক সুখ দিয়েছিস আমাকে, এরকম সুধ কেউ কখন দেয়নি তোর মা হতে পেরে আমি গর্বিত সোনা৷ এখন ঘুমা অনেক পরিশ্রম করেছিস। আমি তখন জানি না আমি কোথায়, আমি শুধু মায়ের কথাতেই ঘুমিয়ে গেলাম।
হঠাৎ একটা বিকট আওয়াজ হলো। বিকট আওয়াজে আমার ঘুম ভেঙে গেলো। আমি এখন মায়ের পেটে মুখে গুজে নাভির ভেতরে জিভ ঢোকানো অবস্থায় শুয়ে আছি।
জিভটা এখন বের করি নি। ঘড়িতে তাকিয়ে দেখলাম দশটা বাজে৷ আমি মায়ের মুখের তাকাতেই দেখলাম মা আমার দিকে হাসিমুখে তাকিয়ে আছে । আমি জিভটা নাভি থেকে বের না করে আমতা আমতা বললাম,
— সকাল হয়ে গেছে?
— হ্যা সোনা সকাল হয়ে গেছে। paribarik choti
— তুমি এখন বিছানা ছাড়নি?
— তুই আমার নাভি থেকে জিভটা বের করলে না উঠবো হা হা হা হা
— ওহ হ্যা
আমি নাভি থেকে জিভটা বের করতেই মা আমার দিকে তাকিয়ে সুখের হাসি দিলো, বলল, " অনেক বেলা হয়েছে সোনা গতরাতে অনেক পরিশ্রম করেছিস এখন স্কুলে যেতে হবে হবে। তুই ফ্রেশ হয়ে আয় আমি চটজলদি কিছু বানিয়ে দিচ্ছি। "
আমি ওয়াশরুমে চলে গেলাম আর ফ্রেশ হতে লাগলাম৷ গতরাতের বিষয়টা এখন মাথায় ঘুরছে । এখন থেকে প্রতিদিনই মায়ের নাভি খেতে খেতে ঘুমাবো, যখন ইচ্ছা তখনই পেট নাভি খাব। আমার মতো সুখী আর কেউ নেই৷ সামনে হয়তো আরো মজার মজার ঘটনা ঘটবে নাভি খাওয়ার। দেখা যাক আরো কতো সুখ পাওয়া যায়৷………….
No comments:
Post a Comment