banglacoti. অনেকদিন হয়ে গেল জীবনটা একঘেয়ে বাড়ি থেকে অফিস আর অফিস থেকে বাড়ি করতে করতেই কাটতে লাগলো । কাজের চাপ বেশি থাকায় তিথিকে সময়ও দিতে পারছিলাম না । অনেকদিন ওকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে যাওয়া হয়নি । তিথিও বাধ্য বউ কখনো বায়না করেনি কারণ ও জানে আমার অফিসে কত চাপ । ও না চাইলেও আমার নিজের মনে একটা খারাপ অনুভূতি হল । বেচারা বউটা সারাদিন বাড়ি থাকে আমাকে পায়না কাছে ।
মনে মনে ঠিক করলাম এবারের মাসের শেষে তিথিকে নিয়ে কোথাও বেড়াতে যাবো । এতে দুজনের মধ্যে সেই লুকিয়ে থাকা প্রেমটাও আবার জমে উঠবে ।অফিস থেকে বাড়ি ফিরে ওকে বলেই ফেললাম – " কোথাও বেড়াতে গেলে কিন্তু মন্দ হয় না " । তিথি খানিকটা অভিমান সুরেই বললো – " না থাক তোমার আবার কাজ আছে " । বুঝলাম মুখে এতদিন কিছু না বললেও মনে মনে ও একটু অভিমান করেছে ।
banglacoti
আর সেটা একেবারে স্বাভাবিক । আমি বললাম -" আরে কাজ নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবে না সে আমি ঠিক সব কিছু ম্যানেজ করে নেব " । তিথি মনে মনে আপ্লুত হল এবং আমার কাছে এসে আমাকে একটা কিস করে বললো – " তোমাকে অনেক ভালোবাসি " । হটাৎ করে মনে হলো সেই পুরোনো দিনের প্রেম আবার হয়তো ফিরে পেয়েছি । সত্যি বলতে অনেকদিন পর আমারও একটু ইচ্ছা করছিল ওকে নিয়ে কোথাও সময় কাটাতে ।
দুজনে মিলে ঘুরতে যাওয়ার জায়গা ঠিক করতে লাগলাম । অবশেষে তিথি বললো ও গোয়া যেতে চায় । প্রথম প্রথম আমি একটু অসম্মতি করলাম কারণ আমার সমুদ্র অতটা পছন্দ নয় । তবুও তিথির মুখের দিকে চেয়ে রাজি হয়ে গেলাম ।পরের দিন যথারীতি অফিসে গিয়ে অর্ণবের সাথে বেপারটা নিয়ে আলোচনা করলাম । দেখলাম অর্ণবও ব্যাপারটাকে সমর্থন করল । অর্ণব আরো আমাকে আশ্বাস দিয়ে বললো – " বন্ধু তুই বরং বৌদিকে নিয়ে ঘুরেই আয় , এখানকার কাজ সব আমি সামলে নেব " । banglacoti
ওর কথা শুনে মনে মনে কিছুটা ভরসা পেলাম । প্রায় ঠিকই করে নিলাম যে দেরি না করে ফ্লাইটের টিকিটা কেটেই ফেলব ।বাড়ি গিয়ে তিথিকে জানাতে ও যেন আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেল । তিথি জামাকাপড় এবং জরুরি জিনিসপত্র গোছাতে আরম্ভ করলো । আমি ওকে বললাম যেহুতু সমুদ্রে যাচ্ছি তাই খোলামেলা পোশাক বেশি নিতে । তিথিও কথা মত বেশ কয়েকটা হট প্যান্ট , মিনি স্কার্ট , হাতকাটা টি শার্ট এবং দুটো নেটের শাড়িও নিল ।
রাতে ডিনার সেরা শুয়ে আছি দুজনে । অনেকদিন পর একটু দুস্টুমি করতে ইচ্ছা করলো । তিথি একটা পাতলা হাতকাটা টি শার্ট পরে শুয়েছিল । আমি ওর টি শার্টটা পেট অবধি তুলে আমার ডান হাত দিয়ে তিথির চর্বিযুক্ত নরম তুলতুলে পেটির চাওপাশে হাত বোলাতে লাগলাম । উফফ!! বন্ধুরা বিশ্বাস করুন তিথির পেটিটা এতটাই নরম তুলতুলে যে একবার হাত দিলে মনে হবে কামড়ে খেয়ে ফেলি । অনেকদিন পর সুখ নিচ্ছি । ঠিক এমন সময় আমার ফোনে কল এল । দেখলাম অর্ণবের কল । যথারীতি কলটা তুললাম । banglacoti
আমি – " বল অর্ণব এত রাতে কোনো সমস্যা হয়নি তো ? "অর্ণব – " না রে তেমন কিছুই নয় , আসলে একটা কথা বলতে ইচ্ছা করছে কিন্তু তুই আবার কি ভাববি "আমি বুঝতে পারলাম না ও কি বলতে চায় তাই একটু সংশয় নিয়েই বললাম – " নানা কিছু ভাববো না বল কি বলবি " । অর্ণব কিছুটা ভরসা পেয়ে বললো – " আসলে তুইতো জানিস আমাদের ডিপার্টমেন্টে কতটা চাপ , এই একঘেয়ে জীবন আর ভালো লাগে না ।
তাই ভাবছিলাম যদি তোর আর বৌদির কোনো আপত্তি না থাকে তাহলে!! আমি কি তোদের সাথে যেতে পারি ? "আমি আমতা আমতা করছিলাম । তিথি পাশে শুয়ে সমস্ত কোথাই শুনছিলো । ও নিষ্পাপ মনে আমাকে ইশারায় বললো রাজি হয়ে যেতে । আমার তাও একটু যেন কেমন লাগছিলো কিন্তু অবশেষে অর্ণব এমন ভাবে অনুরোধ করছিল যে আর না বলতে পারলাম না । অবশেষে ঠিক হলো আমার তিনজনই এগারো দিন পর একসাথে গোয়ার উদ্দেশে রওনা দেব । banglacoti
যথারীতি তিনজনের ফ্লাইটের টিকিট একসাথে কাটা হল । এবং দেখতে দেখতে যাওয়ার দিনও চলেই আসলো ।ঘুরতে যাওয়ার দিন –আমি আর তিথি যথারীতি দুপুর দুটোর দিকে বেরিয়ে পড়লাম । অর্ণব সরাসিরি এয়ারপোর্টে আমাদের সাথে দেখা করবে । সন্ধে সাতটার ফ্লাইট ।
এবার আসি আমার সুন্দরী বউয়ের বিবরণে – তিথি বেশ ভালোমতো মেকআপ করেছিল যার ফলে ওকে অতীব সুন্দরী লাগছিলো । ফর্সা মুখ , ঠোঁটে লাল লিপস্টিক , চোখে গাড় কাজল যা ওর চোখগুলোকে আরো মায়াবী করে তুলেছে । পরনে পাতলা লাল রঙের সিল্কের শাড়ী । কালো হাতকাটা ডিপ নেক এবং ব্যাকলেস ব্লাউস । শাড়িটা প্লিট করে পড়েছিল যার ফলে ওর ধপধপে সাদা পেটিটা বেশ কিছুটা বেরিয়ে ছিল । banglacoti
উফফ!! লাল শাড়ি এবং তার ভেতর থেকে উকি মারছে সাদা তুলতুলে নরম পেটি সব মিলিয়ে একদম স্বর্গের অপ্সরা লাগছে আজ তিথিকে । হাতকাটা ব্লাউসের পাস থেকে উকি মারছে লোমহীন সাদা মাংসল বগল যা দেখে সেই মুহূর্তেই আমার বাঁড়া ঠাটিয়ে উঠেছিল ।যাইহোক এয়ারপোর্টে গিয়ে অর্ণবের সাথে দেখা হল । লক্ষ করলাম ও তিথির শরীরটা পা থেকে মাথা পর্যন্ত পুরোটা গিলে খাচ্ছে । সত্যি বলতে এমনটা হওয়ার কথাই কারণ তিথিকে সত্যিই আজ এক মাল লাগছে ।
এয়ারপোর্টে চেকিং শেষে হলে তিনজন ফ্লাইটে উঠলাম । তিনজনের একইসাথে সিট পড়েছে দেখে বেশ আনন্দ পেলাম সবাই । অর্ণব একদম জানালার ধারে তার পাশে তিথি এবং আমি ধারে । তিথি অবশ্য অর্ণবের পাশে বসতে বেশ কিছুটা অস্বস্তি বোধ করছিল কিন্তু যেহুতু আমার মাঝে বসতে ভালো লাগেনা তাই অগত্যা তিথিকেই মাঝে বসতে হল । আমি আর অর্ণব গল্প করছি আর ওদিকে তিথি কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শুনছিলো । banglacoti
কথার ছলে অর্ণব আমাকে বললো – " নিজেকে আজ ভাগ্যবান মনে হচ্ছে , বৌদির মতো এত সুন্দরী এক নারী আমার পাশে বসে আছে " । কথাটা শুনে ভাবলাম এই শালার মাথায় আবার কোনো কুবুদ্ধি আটছে না তো !! । কারণ আমি জানতাম অর্ণবের বরাবরই তিথির উপর কুনজর ছিল । তিথিকে কেউ খারাপ চোখে দেখলে কেন জানিনা আমার বেশ একটা অন্যরকম অনুভূতি কাজ করে । মনে মনে ভাবলাম আমি দিন দিন কাকোল্ড হয়ে যাচ্ছি না তো । দূর কি সব আজেবাজে ধারণা করছি !!
এই ভেবে আমি আর অর্ণব আবার গল্পে মন দিলাম । ততক্ষনে ফ্লাইট ছাড়ার সময় হয়ে গেল । ছাড়ার কথা ছিল সন্ধে ৭ টায় কিন্তু এখন প্রায় ৮ টা বেজে গেছে । অর্থাৎ রাত ১১.৪৫ এ আমরা গোয়ায় নামবো । আমরা রাত ৯ টার দিকে ডিনারটা সেরে নিলাম । ঘুরতে যাওয়ার আনন্দে আত্মহারা হয়ে তিথি বেশ কিছুদিন ভালো করে ঘুমায় নি যার ফলে ডিনারটা সেরেই ও অঘোরে ঘুমিয়ে পড়লো । আমি কানে হেডফোন লাগিয়ে চোখ বুজে আছি আর অর্ণব দেখলাম ঘুমিয়ে পড়েছে । banglacoti
পুরো ফ্লাইটে বোধ করি কেউ জেগে নেই । একদম অন্ধকার । দেখলাম তিথি আর অর্ণব দুজনেই ঘুমাচ্ছে । তিথি আমার দিকে ফিরে আর অর্ণব জানলার দিকে ফিরে । লক্ষ করলাম তিথির শাড়িটা একটু এলোমেলো হয়ে আছে এবং সেটা ও ঘুমানোর জন্যই হয়েছে । সত্যি কি অপরূপ কামুক সেই দৃশ্য । হালকা চর্বিযুক্ত তুলতুলে নরম সেই ফর্সা পেটি । যার মাঝে উঁকি দিচ্ছে গোলাকার গভীর সেই নাভি । আমি শাড়িটা দিয়ে পেটটা ঢেকে দিলাম । ঘুম আসছিল না আমার কেন জানিনা । চোখ বুজে হেলান দিয়ে সিটে বসে আছি ।
এরই মধ্যে কেমন একটা মৃদু খচ খচ আওয়াজ পেলাম । পাত্তা দিলাম না । প্রায় দুই মিনিট পর আবার সেই আওয়াজ । এবার আমি চোখটা পুরোটা না খুলে আধো আধো ভাবে দেখার চেষ্টা করলাম । দেখলাম অর্ণব বেশ কিছুটা তিথির দিকেই সরে এসেছে । আরো লক্ষ করলাম ও আমার দিকেই তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করছে আমি জেগে আছি কিনা । আমি ঘুমানোর ভান করে রইলাম কিন্তু চোখটা আধো আধো খোলা । অর্ণব বেশ কয়েক মিনিট পর প্রায় নিশ্চিত হল যে আমি এবং তিথি দুজনেই ঘুমিয়েছি । banglacoti
এরপর যা দেখলাম সেটা দেখার জন্য আমি সত্যিই প্রস্তুত ছিলাম না । দেখলাম তিথির শাড়ির আঁচলটা নীচে পরে রয়েছে । যার ফলে তিথির ফর্সা নরম পেটিটা উন্মুক্ত হয়ে আছে । অর্ণব ধীরে ধীরে ওর হাতটা তিথির তুলতুলে পেটির উপর রাখলো । তিথি গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন তাই ওর কোনই হুস নেই যে কি হচ্ছে । আমিও বেপারটা দেখছিলাম । কিন্তু আশ্চর্য আমার তো বাধা দেওয়া উচিত তা না করে আমি যেন চাইছি আরো হোক এসব । লক্ষ করলাম অর্ণব ওর শক্ত হাত দিয়ে তিথির নরম তুলতুলে পেটিটা চটকাচ্ছে । উফফ!
! আমি নিম্নাঙ্গে কেমন শিহরণ অনুভব করলাম । হৃৎপিন্ডটা যেন এই বেরিয়ে আসবে আমার । অর্ণব পেটি চটকাচ্ছে আর এক আঙ্গুল তিথির নাভির ভীতির ঢোকাল । আর সে সঙ্গে তিথি একটু নড়েচড়ে উঠলো । কিন্তু ঘুমে মগ্ন । অর্ণব আসতে আসতে তিথির নাভির ভিতর ঢুকিয়ে বোলাতে লাগলো । তিথি ঘুমের মধ্যে বলে উঠলো উফ প্রকাশ এরকম করো না । বুঝলাম তিথি ওটা আমাকে ভাবছে ।
চলবে ………….
No comments:
Post a Comment